এপথ ওপথ ঘুরে ঘুরে আমি ক্লান্ত এবং পরিশ্রান্ত গৃহহারা ঘুরি পথে প্রান্তরে এখানে সেখানে হয়ে দিকভ্রান্ত ময়ূরের পেখম তোলা নৃত্য , আম্বরে মেঘের গর্জন বারি বর্ষণে নীড়ে ফেরা পাখির মত প্রাণে জাগে স্পন্দন। কাজল দু’নয়নে বিদ্যুৎ খেলে শান্ত মায়াময় অধরে হাসি রোজ দৈনিকের পাতায় নিবিষ্ট মনে দেখ ভালবাসার রাশি। রোজকার রুটিনের ব্যাঘাত হলে জমে মেঘ কালবৈশাখীর মত তোমার সেই চাহনি দেখেছ কভু আয়নায়,আমি দেখি যত । ভালোবাসার আলিঙ্গনে অধরে যে বিজলীর চমক জলসায় সে অগ্নিমুখো চেহারার মাঝে খুঁজি দুঃখ বেদনায়। চুম্বনের পর চুম্বনে আবেশ মাখা কামাতুর চোখ দেখে কে বলবে এই চেহারার আড়ালে লুকিয়ে থাকা হিংস্রতা বাস করে কিভাবে। নবজাতকের জন্য কি আকুলতা মুগ্ধতায় বিস্মিত হই বারবার সব মিলিয়ে প্রিয়া তোমারি চাহনি ভাসে সম্মুখে আমার।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।
প্রতি মাসেই পুরস্কার
বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।
লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন
প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার
প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।